‘শাহিনকে ময়মনসিংহ সিটির মেয়র চেয়েছিলেন সৈয়দ আশরাফ’
বিয়ানীবাজার বার্তা ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ০৫ এপ্রিল ২০১৯, ১০:৫২ পূর্বাহ্ণশাহাব উদ্দিন চঞ্চল।।
গত বছর আমেরিকার আরিজনার ফিনিক্সের মেয় ক্লিনিকে চিকিৎসাদিন থাকা অবস্থায় আমার প্রিয় নেতা প্রিয় ভাই প্রিয় বন্ধু সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের সাথে ছিলাম তাঁকে সঙ্গ দিতে। অবসরে বেশ কিছু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ন আলাপ হতো রোহিঙ্গা ইসু থেকে একেবারে ময়মনসিংহ কিশোরগঞ্জের স্থানীয় বিভিন্ন ইসু এমন কি আমাদের সিলেটের রাজনীতিতে আমাদের কি করা উচিত অত্যান্ত একান্ত ভাবে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলাপ করেছিলেন।দুজনে একা একা প্রতিদিন বিকালে ফিনিক্মের ফলি এলাকায় ছোট বোন সৈয়দা রুপা নুরের অন্য একটা বাংলায় আমরা দুজনে একান্তই আড্ডা দিতাম,ইউটিউবে শাহ আব্দুল করিমের গানগুলো ছিলো আমাদের আড্ডার একমাত্র আনন্দ বেদনার খোরাক। বিভিন্ন শিল্পীর কন্ঠে গাওয়া শাহ আব্দুল করিমের বিভিন্ন গান শোনা আর ফাঁকে ফাঁকে গানের কথা নিয়ে ডিপ আলোচনা (বিশ্লেষণ)করে কখনো দেখেছি চশমার ভিতর দিয়ে চোঁখের জল গড়াচ্ছে।বন্দে মায়া লাগাইছে পিরিতি শিখাইছে,কেন পিরিতি বাড়াইলায়রে বন্ধু ছাইড়া যাইবা যদি বা আগের বাহাদুরী এখন গেল কই সহ বেশ কয়েকটি গান তাঁকে প্রতিদিন শোনাতে হয়েছে।তাঁর শারীরিক অবস্থা, ডাক্তার বা ক্লিনিকের বিষয়ে আলোচনা করলে সাথে সাথে এড়িয়ে গিয়ে অন্য প্রসঙ্গে চলে যেতেন বলতেন ভাইজান শারীরিক অবস্থা, ডাক্তার বা ক্লিনিকের এইসব বাদ দেন দেশের কথা ভাবেন দেশ নিয়ে ভাবেন আগামীতে আমাদের কি করতে হবে।
কোন কোন সময় সিরিয়াসলি রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতেন আগামী কেন্দ্রীয় কমিটিতে আমাদের আওয়ামীলীগে কোন ধরনের লোকদের নেত্রীত্বে নিয়ে আসতে হবে নেত্রীর সাথে আমার আলোচনা হয়েছে আরোও হবে, আপনরা যারা আছেন তৈরি থাকেন। সুস্থ রাজনীতি নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন পরবর্তী জেনারেশনকে তৈরি করেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পরিবারের পরীক্ষিত লোকদের একত্র করেন রাজনৈতিক ভাবে তৈরি করেন,আমি বেঁচে থাকলে আপনাকে এবং আপনাদের মত পরীক্ষিতদের প্লাটফর্মে নিয়ে আসবো আপনাকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেক বেশী পছন্দ করি বিশ্বাসও করি বলেই আপনার সাথে কথা বললে ভাল লাগে।সেই ৮৯এ লন্ডনে জননেত্রীর সাথে আপনাকে একত্রে দুই সপ্তাহ থাকতে দিয়েছি আপানার সততা আর বিশ্বস্ততা প্রমান তখনই হয়ে গেছে। লিপি রুপাকে প্রতিদিন বলতাম চঞ্চল আসেনি কেন? আপনি কাছে থাকলে আমি মানষিক ভাবে শান্তি পাই এজন্যই লন্ডন গেলে কাউকে না জানালেও আপনাকে আগে থেকে জানাই।আপনি আমার শুধু বন্ধু নয় আমার ভাই।আশরাফ ভাইয়ের এসব কথাবার্তা শুনে তাঁর দিকে তাকাতে পারতাম না কলিজা ফেঁটে যেত কিন্তু দূর্ভল শরীর তাই সামনে কাঁদতে পারতাম না। সারা রাত একা একা কাঁদতাম। প্রায় প্রতিদিন দেশে থেকে শাহীন অসুক মাদব দাদা আর টিটু ফোন করতেন তাদের সাথে কথা বলতাম তারা তাঁর শারীরিক অবস্থা জানতেন।
.
একান্ত বন্ধু বান্ধবের আড্ডাতে যত ধরনে কথাবার্তা চলে তার কোনটি বা বিভিন্ন রসাত্মক উক্তিতে শালীনতার ভিতরে থেকে আপত্তিকর ভাষাও ব্যবহার করেছি আমরা কিন্ত কেন জানি আশরাফ ভাই আমাকে আপনি বলে সব সময় সন্মোধন করতেন।একদিন আমাকে বললেন ভাইজান আমি আপনাকে ৩০ বছরের বেশী দিন থেকে জানি আমি আপনার ভিতরের চঞ্চলকে দেখেছি সিলেটে গিয়ে সার্কিট হাউসে থাকিনা আপনি দেশে থাকলে আপনার বাসায় থাকতাম।আশারফ ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় হয় ১৯৮৬ সালে পূর্ব লন্ডনের ক্যানন ষ্টিটে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বঙ্গবন্ধুর প্রেস সেক্রেটারী আমিনুল হক বাদশাহ ভাইয়ের ছোট ভাই শিল্পী মান্না হকের ইয়েলো ব্রিক রোড নামের ট্রেল্সেশন সার্ভিসের অফিসে, সাথে আমাদের প্রিয় শিল্পী শ্রদ্ধেয় আব্দুল জাব্বার ভাই ছিলেন আজ তাঁরা তিনজনই এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন। আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন আমাদের বিয়ানীবাজারের দেবারাই গ্রামের সাবেক কাউন্সিলার সিরাজুল ইসলাম সিরাজ (ব্যন্ডন সিরাজ) আর অফিসে বসা ছিলেন সিলেটের জকিগঞ্জের আব্দুল খালিক ছানু ভাই।
.
আরিজুনার ফিনিক্স শহরের ছোট বোন সৈয়দা রুপা নুরের ফলি এলাকার বাংলায় আমরা দুজনের একান্ত আড্ডায় কিছুনা কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় নিয়ে আলাপ করতেন।আশরাফ ভাইয়ের শেষ জীবনে তাঁর সাথে আগের চেয়েও অনেক বেশী ঘনিষ্ট ভাবে সময় কেটেছে।তাঁর জীবনের শেষ বছর দুই’এক আগের চেয়ে অনেক বেশী ঘনিষ্ট ভাবে তাঁর পাশে থাকতে পেরে নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করি। আমি অনেক পীর ফকির বা আধ্যাতিক মানুষ দেখেছি গল্প শুনেছি কিন্তু একজন সৈয়দ আশরাফ দেখি নাই। তাঁর চরিত্র,কথা বার্তা থাকা খাওয়া নিঃলোভ নিরহঙ্কার সৎ রাজনৈতিক দর্শনের মানুষ দেখিনাই। আমি এতই ভাগ্যবান মানুষ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম একান্ত ভাবে কেন জানি আমার সাথে এত গুরুত্ব সহকারে বিভিন্ন ইসু নিয়ে কথা বলছিলেন তখন তা আমি বুঝতাম না তিনি কেন আমার কাছে এই কথাগুলো বলেছিলেন এখন বুঝি তার অবর্তমানে এইসব নির্দেশনা মুলক কথা গুলো হয়তো কোন কোন ভাবে রিলেভেন্ট জায়গায় পৌছানোর জন্য। আমি কতটুকু কাজে কাজে লাগাতে পারবো জানিনা তবে লিখে যাব তার বিভিন্ন সময়ে বলা কথাগুলো। ঘন্টা আধা ঘন্টা পর পর ভাগনা নাঈম বিভিন্ন খাবার নিয়ে আসতেন কিছুক্ষন আমাদের সাথে বসে আমাদের একান্ত কথাগুলো শুনতেন আবার চলে যেতেন আমাদের আড্ডা শেষ হলে রাত ৯/১০ টায় আমরা রুপার বাড়িতে রাতের খাবার খেয়ে আশরাফ ভাই সেখানে থাকতেন ভাগনা নাঈম বা রুপা আমাকে নিয়ে ফলির বাংলায় দিয়ে যেতেন আবার সকাল হলে ভাগনা নাঈম বা রুপা আমাকে এসে নিয়ে যেতেন। সকালের নাস্তার পর আবার আমাদের ক্লিনিকের কাজ না থাকলে একটু ঘুরতে বেরুতাম আবার বিকাল হলে ফলির বাংলাতে আমরা দুজনের একান্ত আড্ডা কোন জনমানব নেই মনে হতো।
.
প্রতিদিনের ন্যায় ছোট বোন সৈয়দা রুপা নুরের ফলি এলাকার বাংলায় আমরা দুজনে একান্তই আড্ডা দিচ্ছি ইউটিউবে গান শোনার মধ্যে হঠাৎ শাহিন ফোন করছিলেন তাঁর শরীরিক খবর নিতে। শাহীন মানে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামে এপিএস একে এম সাজ্জাদ হোসেন শাহিন আমি রুমের বাইরে গিয়ে কথা বলছি আশরাফ ভাই বললেন এপিএস সাব কি বলছেন সব কিছু ঠিক টাক আছে তো, জরুরী কিছু না-তো? না সব ঠিক আছে এমনিই আমরা কেমন আছি জানতে চাইছেন, তাঁরা সবাই ভাল আছেতো ? হ্যা ঠিক আছে, বসেন এবার হাবিবের মায়া লাগাইছে গানটি আনেন, গান বাজছে আমাকে বললেন আরে ভাই আপনি গলা ধরেন আপনার গলা খুব ভাল ১ মাইলের মাঝে কোন লোক নাই জোরে জােরে গান,এখানে কারো কোন ডিষ্ট্রাভ হবে না আমিও গলা ধরছি ইউটিউবের হাবিবের সাথে পুরো বাড়ি উড়িয়ে দিচ্ছি এমন আওয়াজ দিয়ে গান শুনছি দরজা জানালা বন্ধ করে। গান শেষে মনটা এতই ভাল হতে দেখলাম তার পর টিভিতে খবর দেখতে দেখতে বলছেন ভাইজান শাহিন আমার এপিএস সাব (কখনো শাহিন কখনো এপিএস সাব বলে সন্মোধন করছেন) ভদ্রলোক খুব ভালো মানুষ এপিএস হিসাবে অনেক কাজ করতে হয় ,অনেকের অনেক কাজ করে দেয়া সম্ভব হয়না তাই কিছু লোক পছন্দ করেন না,কিন্তু আমি খুব পছন্দ করি পলিটিক্যাল লোক ময়মনসিংহ শহরের আনন্দমোহন কলেজের ভিপি ছিলেন ছোট কথা নয়,ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন হবে এখন থেকে এপিএস শাহিন সাবকে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়রের জন্য তৈরি হতে বলেন, আমিও বলবো আগে আপনি উনাকে বলেন-তৈরি হতে।
.
আমি বললাম শুনেছি শাহিনের ইচ্ছা আপনারা সুযোগ দিলে এমপি হতে চান, তিনি বললেন এটা পরে দেখা যাবে, ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজের ভিপি ইয়াং এনার্জিটিক ম্যান ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন মেয়র হতে হবে। ময়মনসিংহ বিভাগ হয়েছে এখন সিটি করপোরেশন হবে একজন সিটি মেয়র হবেন, এখন থেকে শাহিনকে তৈরি থাকতে বলেন আমি তাকে দিয়ে আমাদের ময়মনসিংহের এই এই কাজগুলো করাবো বলে অনেক কিছু বললেন।আশরাফ ভাইয়ের মনটা সেদিন খুব ভাল ছিল, এত কথা বলতেন না কখনো সেদিন খুব কথা বলছিলেন ভাগনা নাঈম আমাদের নিতে এসে গেছেন তিনি বললেন এই যে আমার মামা এসে গেছে,বস নাঈম আমরা আজ একটু পরে যাব,ভাগনা নাঈম ঠিক আছে, মামা আধা ঘন্টা পরে আসবো আপনারা আড্ডা দেন নাঈম আমাকে ইশার দিয়ে চলে গেলেন। নাঈম চলে যেতেই তিনি বললেন ভাইজান জানেন-সব নদী কিন্তু মহিলাদের নামে আমাদের ময়মনসিংহের উপর দিয়ে যে নদীটি বহমান শুধু এইটাই পুরুষ নদী “ব্রহ্মার পুত্র” ব্রহ্মপুত্র নদীর দুই তীর নিয়ে আমার একটা মহা পরিকল্পনা আছে কিভাবে কোথায় কি করবেন এনিয়ে অনেক কথা বলতে বলতে আবারও বললেন এপিএস সাবকে বলেন এমপি টেমটির চিন্তা বাদ দিয়ে সিটি করপোরেশনে মেয়রের জন্য প্রস্তুত থাকতে আমি প্রধানমন্ত্রীকে সময়মত বলে তাকে সিটি মেয়রের মনোনয়ন দেবার জন্য সুপারিশ করবো আশা করি প্রধানমন্ত্রী আমার পছন্দকে উড়িয়ে দেবেন না।
.
আপনাকে যেমন জানি শাহিনকেও আমি ভাল করে জানি, সে পারবে আমার পছন্দ মতো ময়মনসিংহকে একটি ভিন্ন শহরে রূপান্তিরত করতে আর এইটাই হবে ময়মনসিংহ বাসীদের জন্য আমার শেষ কোন বড় কাজ আমার বিশ্বাস শাহিন পারবে আমার মত করে ব্রহ্মপুত্র নদীর দুই তীরকে সাজাতে আর যা দেখে বাংলাদেশের সকল সিটি করপোরেশন নিজ নিজ নদীর তীরগুলো সাজাবে শুরুটা করতে চাই পুরুষ নদী তীরবর্তী আমার প্রিয় ময়মনসিংহ শহর থেকে। কি বলেন ভাইজান শাহীন পারবেতো? একটা ইয়াং এনার্জিটিক ম্যান তাকে তৈরি থাকতে বলেন আর আপনিতো বহু দেশে দেখেছেন বিভিন্ন দেশের নদী তীরবর্তী শহর গুলো দেখেছেন তাকে আইডিয়া দিয়ে সহায়তা করবেন। আমি বললাম আপনিতো আমার চেয়ে অনেক অনেক বেশী দেশ ঘুরেছেন সরকারী বেসরকারী ভাবে ভ্রমন করেছেন আপনি যেখানে আছেন সেখানে আমাদের দরকার কি তবে আপনি যা বলবেন তাতো অবশ্যই করবো। বললেন আরে ভাই আপনারা লন্ডনে থাকেন আপনাদের মত করে শাহিনকে তৈরি করেন আমি আজ আছি কাল নেই।
.
বাংলাদেশের রাজনীতি এমন একটা জায়গায় চলে গেছে এই জায়গা থেকে সুস্থ রাজনীতিতে ফিরে আসতেই হবে,আপনারা তৈরি থাকেন ভাইজান, আমার বেলাও শেষ খেলাও শেষ কথাগুলো বলার পর দেখি কাঁদছেন চশমা খুলে চোঁখের পানি মুছতে দেখলাম, উপলব্দি করলাম ভাগনা নাঈম আসার আগ পর্যন্ত অন্য প্রসঙ্গে নিয়ে যেতে হবে নইলে বেশী ইমুশন্যাল হয়ে যাবেন এদিকে তাঁর শিশুর মত পবিত্র মুখ আর এই কান্না আমার সহ্য হচ্ছে না কিছুক্ষন জড়িয়ে ধরে একটু জোর গলায় বললাম ভাই জান আমি শাহিনকে অবশ্যই বলবো এমপি টেমপির চিন্তা বাদ দেন তৈরি হন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়রের জন্য।এতক্ষনে ভাগনা নাঈম এসে দেখলেন মামার চোঁখে জল টের পেয়ে গেছেন কিছুক্ষন মাথা নীচে রেখে নীরবে বসে থাকলেন কিছুক্ষন পর বললেন চলেন মামা-মা ফোন করছেন আমরা এখন বাসায় চলে যাব। গাড়িতে বসতেই দেখলাম ঠিক আছেন চারিদিকে ষ্ট্রিট লাইট আর ফিনিক্স শহরের বড় বড় বাড়ি আর রাস্তার লে আউট দেখে দেখে রুপার বাড়িতে এসে পৌছে রাতের খাবার খেয়ে তিনি শুয়ে পড়লেন আমাকে আবার নাঈম ফলিতে রুপার বাংলায় দিয়ে গেলেন।
.
শাহিনকে অবশ্য বেশ কয়েক বার তৈরি হতে বলেছি। সেদিন দেখলাম ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়রের জন্য শাহিন মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই যাকে ভাল মনে করবেন তাকেই মনোনয়ন দিবেন আর তা অবশ্যই সবাই মেনে নিবেন। আজ সৈয়দ আশরাফ নেই শাহিন মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছেন দেখে গতকাল একটা ষ্টেটাস দিয়েছিলাম “সৈয়দ আশারফুল ইসলাম আমেরিকার ফিনিক্সে বসে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসাবে শাহিনকে তৈরি হতে আমাকে কেন বলেছিলেন? আমি লিখবো-তাই লিখলাম সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম মনে প্রানে চেয়েছিলেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়রের জন্য শাহিন কে তৈরি হতে আমি আশি করি শাহিন তৈরি আছেন।
লন্ডন ৫ই এপ্রিল শুক্রবার ২০১৯
লেখক: যুুুক্তরাজ্য প্রবাসী রাজনীতিক।