পুলিশের হাতে সিলেটের ৩৮ হুন্ডি ব্যবসায়ীর নাম!

বিয়ানীবাজার বার্তা ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ২২ জুন ২০১৯, ৯:১৪ পূর্বাহ্ণডেস্ক: সিলেটের ৩৮জনসহ সারাদেশের ৬৩০ মুদ্রা পাচারকারীর (হুন্ডি কারবারি) ওপর পুলিশের নজরদারি শুরু হয়েছে। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার দুই দফায় তৈরী করা তালিকায় উঠে আসা ওই ৬৩০ হুন্ডি কারবারির বিরুদ্ধে তদন্তও ষুরু হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে।
হুন্ডি কারবারির এই তালিকাটি সম্প্রতি সিলেট বিভাগের চার জেলাসহ ৬৪ জেলার পুলিশ সুপারের কাছে প্রেরণ করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। তা ছাড়া তালিকাভুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অর্থ মন্ত্রণালয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) নির্দেশনা দিয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর ও এনবিআরের নির্দেশনা পেয়ে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো তদন্ত শুরু করেছে; একটি যৌথ ট্রাস্কফোর্স গঠনের প্রক্রিয়াও চলছে। সংশ্লিষ্টরা এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তালিকায় নাম থাকা মুদ্রা পাচারকারীরা (হুন্ডি কারবারি) হলেন-সিলেট জেলায় মুক্তাদির আহমেদ শামীম, আতিকুর রহমান, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ, জয়নাল আবেদীন, হারিছ আলী, আমীর উদ্দিন।
মৌলভীবাজার জেলায় ইয়াওর রহমান, বিজয়া, রোমান মিয়া, বকুল পাল, বাচ্চু মিয়া, আব্দুল আহাদ, মুহাইমিন, মো. শামীম, সুমন আহমেদ ও আব্দুর রহিম।
সুনামগঞ্জে গোলাপ মিয়া, মোশারফ হোসেন, ঝন্টু ভূষণ সরকার, সাইফুল ইসলাম, তোফায়েল মিয়া, আব্দুল হাকিম, এমমাদ হোসেন, তোফায়েল আহমেদ, মঞ্জুর আলম খন্দকার, আব্দুল কুদ্দুস, আলকাছ উদ্দিন খন্দকার ও আবুল খায়ের।
হবিগঞ্জ জেলায় মোস্তাক আহমেদ, ইমরান আহমেদ, বাবুল মিয়া, জাবেদ খান, জসিম উদ্দিন, সুমন মিয়া, ফরিদ মিয়া, ডালিম মিয়া ও শাহজাহান মিয়া।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মুদ্রা পাচারকারীরা অনেকটা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তারা দেশের বাইরে বিভিন্ন কায়দায় অর্থ পাচার করছে। সীমান্তবর্তী এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকার কুরিয়ার সার্ভিস, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও ইমিগ্রেশনের এক শ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় হন্ডি কারবারিরা সক্রিয়। তাদের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের সুযোগ নিচ্ছে অপরাধীরাও। পাচার হওয়ার অর্থের একটি অংশের বিনিময়ে বাংলাদেশে ঢুকছে আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকের চালান। আর অবৈধ অস্ত্র ও বিস্ফোরক বিভিন্ন হাত হয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের হাতে চলে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নড়েচেড়ে বসে। কয়েককটি সংস্থা সমন্বিতভাবে তালিকা করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। পরে পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠিয়ে দেয় মন্ত্রণালয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, হুন্ডি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট দেশের বাইরে অর্থ পাচার করছে। তা ছাড়া চোরাকারবারিরাও সুযোগ নিচ্ছে। তারা সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচার করছে। সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের হাতে অস্ত্র আসায় দেশের নিরাপত্তাও ঝুঁকির মুখে পড়ছে। প্রতিবেদনে বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরে বলা হয়, সীমান্তবর্তী এলাকায় পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করে হুন্ডির মাধ্যমে চোরাকারবারে জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতে হবে। স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের সক্রিয়তা আরও বাড়াতে হবে। বিভিন্ন দেশের বৈধ চ্যানেলে স্বল্প খরচে ও দ্রুততম সময়ে টাকা পাঠানোর নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে। হুন্ডির মাধ্যমে মুদ্রা পাচারের সম্ভাব্য সহায়তাকারী সন্দেহজনক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড নজরদারিতে আনতে হবে।
সূত্র জানায়, অর্থ পাচারে জড়িতদের ৬৩০জনের তালিকায় সিলেটের ৩৮জন ছাড়াও যাদের নাম রয়েছে-তারা হলেন ময়মনসিংহের ফয়জুল, সিদ্দিক, রশিদ শিকদার, ‘কালা’ জাহাঙ্গীর, সুকান্ত দত্ত, বুলবুল, আবু সালেহ টিপু ও সুরুজ মিয়া;
কিশোরগঞ্জের আতিকুল ইসলাম হানিফ, রফিকুল ইসলাম, হাজি শাহ আলম, মো. ওসমান আলী ভূঁইয়া, মো. মাসুম, মাহফুজ, নীল মিয়া ও তাজুল ইসলাম;
মানিকগঞ্জের বাচ্চু বসাক, গোপাল পোদ্দার, লিটু, স্মৃতি, নিলয়, সুবল দাস ও নারায়ণ চন্দ্র দাস;
শেরপুরের ফরহাদ আলী, ছানু মিয়া, আবদুল হান্নান ওরফে পিচ্চি হান্নান, সানোয়ার হোসেন ছানু, মো. ফরহাদ আলী, কামরুজ্জামান লিপন, আমিনুল ইসলাম, ছোট হায়দার, আলেফ মিয়া, দিলীপ পোদ্দার, আবু জাফর, রহিম ইব্রাহিম, আলমাস, আব্দুর রশিদ ও জহুরুল হক মেম্বার;
নরসিংদীর জহির উদ্দিন, খায়ের উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, জীবন মিয়া, ঘোড়া শংকর, অরবিন্দ বণিক, শাহ আলম, রিপন মিত্র, নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া, আশরাফুল ইসলাম, সদর আলী, গঙ্গাচরণ দাস, আলী মিয়া, কমল মিত্র ও তোফাজ্জল হোসেন;
নারায়ণগঞ্জের ত্রিনাথ ঘোষ, সঞ্জিত সাহা, দুলাল সাহা, শ্যামল কুমার সাহা, শামসুল, শাহ আলম তালুকদার, নারায়ণ সাহা ও নীল কৃঞ্চ দাস,
মাদারীপুরের নন্দ কর্মকার, সঞ্জীব রায়, গোলাম হোসেন, বাদশা মিয়া, কমল সাহা, বাসুদেব কুণ্ডু, পরিমল কর্মকার, রঘুনাথ পাল, শংকর পাল ও জাহিদ হাসান;
ফরিদপুরের শ্রীনাথ রায়, অমর প্রসাদ ধানুকা, কাশিনাথ সাহা ও মিলন মোল্লা;
রাজশাহীর সুমন, আব্দুর রাজ্জাক, নুরুল ইসলাম, মাইনুল ইসলাম,আলতাফ হোসেন, নূপুর সাহা, আবদুল গাফফার, মাহন কুমার, অশোক রাম, রনক, নূপুর, আতিকুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, তোজাম্মেল হক, মুকুল হোসেন, শাহজাহান আলী, ওবাইদুর রহমান, শ্রী বাবু পাল, বাবর আলী, নিবারণ চন্দ্র বিশ^াস, ফুল মোহাম্মদ, মনি বাবু ও আব্দুর রউফ,
পাবনার শ্রী অনুপ কুমার, শ্যামল ঘোষ, শ্রী বাবুল সাহা, সুশান্ত দাস গোবরা, উত্তম কুণ্ডু, কামরুল ইসলাম, ইয়াসিন আলী, শ্রী কমল কান্ত রায় ও কিশোর রায় কর্মকার;
চাঁপাইনবাগঞ্জের আবু তালেব, রফিকুল ইসলাম, মিন্টু, আনোরুল, গোলাম জাকারিয়া ভদ্র, সাইফুল ইসলাম, সাজু, আশরাফুল ইসলাম, একরামুল হক, ফিরোজ, টিপু সুলতান, রুহুল আমিন, হারুন অর রশীদ, ইসমাইল, ওবায়দুল হক, সেলিম রেজা, জাহাঙ্গীর আলম, মমিনুল হক, বাবুল হাসনাত, জিএম বাবুল চৌধুরী, মতিউর রহমান ও ভারতীয় নাগরিক আব্দুর রউফ;
নওগাঁর শ্রী প্রদীপ কুমার, গোপাল চন্দ্র সাহা, গোপাল সাহা, দিবারক রায়, মনোরঞ্জন পাল, নিশিকান্ত দাস, নারায়ণ চন্দ্র ও শেখ আজাদ হোসেন;
জয়পুরহাটের সুদর্শন কুণ্ডু, মো. আব্দুর রহমান, আব্দুল কুদ্দুস, সেন্টু মিয়া ওরফে মানিক, মিজানুর রহমান, আজিজার রহমান, মোর্শেদ, ইয়ারুল জোয়ারদার, মনতাজ উদ্দিন, রাশিদুল ইসলাম, আবদুল মালেক, আবুল হোসেন, হারুন অর রশীদ, জামিল হোসেন চলন্ত, সেলিম খান, সাজ্জাদ হোসেন মল্লিক, কামাল হোসেন রাজ, আব্দুর রহমান লিটন ও বাবলু রহমান,
নাটোরের প্রদীপ কুমার আগরওয়ালা, শ্যাম কুমার আগরওয়ালা, দুলাল চন্দ্র কর্মকার, নৃপেণ চন্দ্র কর্মকার, মধুসূদন পোদ্দার, খোকন পোদ্দার, স্বপন কুমার পোদ্দার, প্রভাত কুমার পোদ্দার, মমতাজ উদ্দিন উজ্জল ও প্রহল্লাদ কর্মকার,
দিনাজপুরের জসিমউদ্দিন, স্বপন দেবনাথ, হযরত আলী সরদার, নুর এ কামাল, আতিয়ার রহমান, আতিকুর রহমান, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, মোফাজ্জল হোসেন, বাবলু রহমান, সাইফুল ইসলাম, মমতাজ, আবদুর রশীদ, আব্দুস সাত্তার, আব্দুস সামাদ, মোসাদ্দেক ও শেরেকুল;
কুড়িগ্রামের তুফান মেম্বার, মঞ্জু মিয়া, শফিকুল ইসলাম ও এরশাদুল হক,
লালমনিরহাটের সাখাওয়াত হোসেন সুমন, মিজানুর রহমান, রুহুল আমিন বাবুল, সায়েদুজ্জামান বাবুল, সায়েদুজ্জামান সাঈদ, হুমায়ুন কবির সওদাগার, আব্দুর রাজ্জাক, আমির হামজা, সুশান্ত কুমার ধর, রফিকুল ইসলাম, আবু হেনা, আবু সায়েদ নেওয়াজ নিশাত, রুবলে আহমেদ, পঞ্চগড়ের শামসুল ম-ল, নুরুজ্জামান, আনোয়ার আলী, শাহজাহান আলী, আবুল কালাম, জাহিদুল, দুলু মিয়া, হারুন আলী, মন্টু হোসেন, গোলাম রাব্বানী, সাইফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, বাবুল চন্দ্র, হরিকেশ, রফিকুল ইসলাম, তোফাজ্জল হোসেন, আবদুল করিম, জালাল হোসেন, খেরজাহান, আশ্রাফ আলী, নজরুল ইসলাম, খলিলুর রহমান, আসাদুল ইসলাম, নয়ন, শহীদুল ইসলাম, এইচ এম কামরুজ্জামান ফরহাদ ও সাইদুর রহমান,
ঠাকুরগাঁওয়ের তৈয়ব আলী, আজিজুল হক, রফিক, হাফেজ, হবিবুর রহমান, তুশারসিং, মনিরুল ইসলাম, সোহেল রানা, নুরুজ্জামান, জাহেরুল ইসলাম, মুকছেদ, বোচল, আকালু ও নাজিব উদ্দিন, গাইবান্ধার শ্রী মানিক চন্দ্র রায়, বিমল চন্দ্র রায়, বিপ্লব চন্দ্র দাস, চিত্ত রঞ্জন দাস ও তাপস,
চট্টগ্রামের সুমন, আলতাফ হোসেন, জিয়াউল হক, কুতুব উদ্দিন রনি, খালেদ মাহমুদ, প্রিয়তোষ চৌধুরী, স্বপন চন্দ্র দাস, জমির উদ্দিন পারভেজ, সুধীর পালিত, সাধন ধর, গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, আবুল ফয়েজ, আব্দুল কাদের, আবু জাফর, নুরউদ্দিন ইসলাম, আতিকুল ইসলাম খান, ইশা, চামড়া মান্নান, মোজাম্মেল হোসেন, নুর কামাল, যোবাইর, ইসমাইল, সাইফুল, আইয়ুব প্রকাশ, আনোয়ার, আফসার মিয়া, ওসমান প্রকাশ, আইয়ুব, ইউনুস, আবু আহম্মেদ প্রকাশ, ফয়েজ প্রকাশ, মোহাম্মদ আইয়ুব;
কুমিল্লার পিয়ার আহমেদ পাশা, জাফর আহমেদ পাশা, বাবু, ইউনুস মিয়া, আলমগীর হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, আনোয়ার হোসেন, শাহ আলম, মামুন, কফিল উদ্দিন, জাকির হোসেন, মো. সোহেল, বিবেক চন্দ্র সাহা, জসিম, আনোয়ার হোসেন তালুকদার, শাহজাহান তালুকদার ও আলমগীর;
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শাহীন ভূঁইয়া, জামাল উদ্দিন, সফিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, রতন দাস, মিন্টু মিয়া, মুসা মিয়া, দারু মিয়া, গৌরাঙ্গ চন্দ্র পাল, পেয়ারুল মিয়া, জামাল উদ্দিন ভুইয়া, আসাদুজ্জামান রাফি, মাসুম বিল্লাহ, মাহবুবুল বারি মন্টু, রিপন সরকার, শানু মিয়া ও হাফেজ মোল্লা;
চাঁদপুরের দিপু সাহা, হুমায়ুন কবির পাটোয়ারী, মো. মানিক, খসরু ঢালি ও আবু ইউসুফ,
নোয়াখালীর সেলিম উদ্দিন, মন্টু সাহা, বেলায়েত হোসেন, নাজেম উদ্দিন ও আবদুল্লাহ আল মামুন;
লক্ষ্মীপুরের শংকর মজুমদার, জসিম উদ্দিন, এমরান হোসেন টিপু, রাসেল চৌধুরী, কাজী নজরুল, মাসুম হোসেন, লিটন, কৃঞ্চ দেবনাথ, মো. সোহাগ, হারুনুর রশীদ, আবদুল্লাহ, বলরাম দেবনাথ, দাউদ হোসেন মিরন, মো. সোহেল, সোহেল, নাঈম, আব্দুল ওয়াদুদ, আবু সাঈদ ওরফে চিকনা সাঈদ, শিবু লাল সাহা, মো. ওসমান, মো. মাসুম, আলমগীর, সেলিম, হিরন মিয়া, হাজি মনিরুল ইসলাম,
ভোলার সুধীর চন্দ্র দত্ত, উত্তম সেন, বাবুল চন্দ্র পোদ্দার, উত্তম কুমার দে, শ্যাম কুণ্ডু দশরত কর্মকার, শুভকংর কর্মকার, সুধারাম চন্দ্র দাস, রাম চন্দ্র কর্মকার, উপেন্দ্র চন্দ্র কর্মকার, ভাস্কর সাহা, শম্বু কর্মকার, অরূপ কর্মকার, রনজিত পোদ্দার, রাজীব হাওলাদার, বাবু লাল কর্মকার, গৌতম কর্মকার, গোপাল কর্মকার, অজিত কর্মকার, সাধন চন্দ্র বণিক, রিপন বাবু, কার্তিক চন্দ্র দাস, অভিমন্য কর্মকার, মনরঞ্জন চন্দ্র, লিটন চন্দ্র বণিক, তাপস চন্দ্র বিশ্বাস, নারায়ণ চন্দ্র দাস, বিক্রয় রায় কর্মকার, বাবুল সাহা, অসিম সাহা, অরবিন্দু দে, শ্রী মনা চন্দ্র ম-ল, অবিনাশ নন্দী, মিন্টু লাল কর্মকার, রতন চন্দ্র পোদ্দার, শ্যামল চন্দ্র ম-ল, বিক্রম চন্দ্র ম-ল,
পিরোজপুরের শংকর দেবনাথ, অমলি বণিক, কুদ্দুস খলিফা, নিকুঞ্জ কর্মকার, বিমল কর্মকার, নতিন্দ্রনাথ মজুমদার ও সুশীল কুমার ম-ল, ঝালকাঠির গোপাল চন্দ্র ঘোষ, যশোরের বিপ্লব হোসেন মজুমদার, মো. মুকুল, জাহিদুল ইসলাম, কোরবান আলী, মো. রুবেল, আবুল কালাম, শরিফুল ইসলাম, পিয়ারুল, মোক্তার আলী, মো. শাহাবুদ্দিন, আসাদুজ্জামান আসাদ, মনিরুজ্জামান অপু, কামাল উদ্দিন, শহিদুল ইসলাম, মো. পারভেজ, হোসেন আলী, আবুল বাসার, কনস্টেবল দেব প্রসাদ, কনস্টেবল রাজ্জাক, নাসির উদ্দিন ও মফিজুর রহমান ঘেনা,
বাগেরহাটের সুভাস চন্দ্র, বিকাশ চন্দ্র সাহা, অজিত সাহা, সুবাস দাস, তাপস সাহা, স্বপন অধিকারী, সাধন অধিকারী, হরবিলাশ, রাসু বিশ্বাস, পরিমল ম-ল ও উত্তম দাস,
নড়াইলের সুবোধ কুমার রায়, স্বপন কুমার বিশ্বাস, জগদীশ কুমার বিশ্বাস, দিলীপ কুমার বিশ্বাস সাহা, নারায়ণ কর্মকার, গোবিন্দ রায়, শ্যামল কুমার ঘোষ, দপন দত্ত ও গোলাম মোর্শেদ,
সাতক্ষীরার গৌরদত্ত, জয়দেব দত্ত, আদিত্য মজুমদার, আশুতোষ দে, আব্দুর রউফ, সুমন কর্মকার, বাবু কর্মকার, বিশ্বজিৎ ম-ল, গোলাম মোর্শেদ, দীন বন্ধু মিত্র, মুকুন্দ ভারতী, রবিন্দ্র নাথ দে, দেব কুমার দে, হরেন্দ্র চন্দ্র নাথ, গোপাল চন্দ্র দে, গণেশ চন্দ্র শীল, বাসুদেব দত্ত, রাশেদুল ইসলাম, লিয়াকত হোসেন, হাবিবুর রহমান, জালাল উদ্দিন গাজী, নাসির, ইয়ার আলী মেম্বার, কাজী নওশাদ দিলওয়ার রাজু, আল ফেরদৌস আলফা, আসাদুজ্জামান, আব্দুর রউফ, ইসরাইল গাজী, মনিরুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, আজিজুল ইসলাম, ফিরোজ হোসেন, খালিদ কামাল, কাজী নওশাদ, ইসরাইল গাজী, শাহানুর ইসলাম শাহিন, গোলাম ফারুক বাবু, আবু মুছা ও রাম প্রসাদ,
চুয়াডাঙ্গার গোলাম ফারুক আরিফ, কুষ্টিয়ার স্বপন কুমার সাহা, আরিফুর রহমান, শাসছুল হক, নাসির উদ্দিন আজিম, মো. হাবিব, স্বপন কুমার দত্ত, চিত্তরঞ্জন পাল, অশোক কুমার কেজরিওয়ালা, কানাই কর্মকার, কাজী মোজাহিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, নান্টু, যষ্টি কুমার ও রাজ কুমার,
কক্সবাজারের গফুর, মোজাম্মেল হক, ইসমাইল, আজিজুল হক, আইয়ুব ওরফে বাইট্টা আইয়ুব, আব্দুস সত্তর, আব্দুল করিম, ইসমাইল, আব্দুল জলিল, মো. ইসহাক, লোকমান কবির, মোস্তাক আহমেদ, মো. ফারুক, আব্দুল কাদের, আব্দুর রশিদ, মোস্তাক আহমেদ, হাছন আলী, ইদ্রিস মিয়া, মীর কামরুজ্জামান, জিয়াউর রহমান, মো. ইউনুস, হোসেন আহম্মদ, ইয়াছিন, মো. আলী, আব্দুল মতিন ডালিম, এহেছান, একরাম, আনোয়ার, জয়নাল আবেদীন, কলিমউল্লাহ, ওবায়দুল হক ফাহিম, ফোরকান উল্লাহ, কালু, পিন্টু, জালাল উদ্দিন, আজিম, রাসেল, নাসির উদ্দিন, শাহাদত হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, তৈয়ব আজিজ, জাফর আলম, মো. আলী, নুরুল আমিন, খুরশিদ, আবু তাহের, মো. মনিরুজ্জামান, মৌলভী আমান, উসমান, জহির আহমেদ, নুরুস সামাদ লালু, সবুজ ধর, আবু বক্কর আল মাসুদ, নির্মল ধর, বিমল ধর, মীর কামরুজ্জামান, এম এ হাসেম, মো. সালাম, আব্দুর রহমান, মো. সেলিম, শাহেদ রহমান নিপু, মো. শফিক ও মো. মাহবুব।
এ-সম্পর্কে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান গণমাধ্যমকে বলেন, বিদেশে যারা অর্থ পাচার করছে, তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে। ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একটি তালিকা তৈরি করেছে। সেই তালিকা ধরে পুলিশ কাজ করছে। মুদ্রা পাচারকারী কাউকেই ছাড় দেব না। কঠোরভাবে তাদের মোকাবিলা করা হবে।
একই ধরনের কথা বলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি বলেন, তালিকাভুক্ত মুদ্রা পাচারকারীদের ধরতে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট কাজ করছে। প্রতিবেদনে যাদের নাম এসেছে, তাদের ব্যাপারে জোর তদন্ত চলছে। যেসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মুদ্রা পাচারের প্রমাণ পাওয়া যাবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সহিদুল ইসলাম বলেন, হুন্ডি কারবারিদের বিরুদ্ধে আমরা বেশ সতর্ক। তাদের ধরতে তালিকা করা হয়েছে। নানা কৌশলে পাচারকারীরা দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করছে। মুদ্রা পাচারকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না।