বিসক-এ পড়ালেখার মনোরম পরিবেশ তৈরি হয়েছে : অধ্যক্ষ দ্বারকেশ নাথ

বিয়ানীবাজার বার্তা ডেস্ক
প্রকাশিত হয়েছে : ০৬ মার্চ ২০১৯, ১২:২২ পূর্বাহ্ণবিয়ানীবাজারবার্তা২৪.কম।।
বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের (বিসক) বার্ষিক ক্রীড়া ও সাহিত্য-সংস্কৃতি প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। সপ্তাহব্যাপী প্রতিযোগিতা শেষে মঙ্গলবার দুপুরে কলেজ অডিটরিয়ামে আয়োজিত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।
বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠান পরিচালনা কমিটির আহবায়ক সহযোগী অধ্যাপক শহীদুল আলমের সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিসক অধ্যক্ষ অধ্যাপক দ্বারকেশ চন্দ্র নাথ।
বিসক’র সহকারি অধ্যাপক প্রশান্ত মৃধার পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিয়ানীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. আব্দুস শুকুর, বিসক উপাধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি মজির উদ্দিন আনসার, বিয়ানীবাজার আদর্শ মহিলা কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি দেওয়ান মাকসুদুল ইসলাম আউয়াল, সাহিত্য-সংস্কৃতি প্রতিযোগিতার আহ্বায়ক সহকারি অধ্যাপক করিম ইকবাল তাজুলী, বিসক শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক ফজলুল রব।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিয়ানীবাজার জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি ও বিয়ানীবাজার নিউজ ২৪’র সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, বিসক’র খন্ডকালিন প্রভাষক মো. জহির উদ্দিন, পৌর আ’লীগের উপ দপ্তর সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান টিপু প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন অধ্যক্ষ দ্বারকেশ চন্দ্র নাথ
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যক্ষ দ্বারকেশ চন্দ্র নাথ বলেন, বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজে অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ পড়ালেখার মনোরম পরিবেশ তৈরি হয়েছে। যার একক কৃতিত্বের দাবীদার সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি।
তিনি বলেন, কলেজের ছাত্রছাত্রীরা একাডেমিক অধ্যয়নের পাশাপাশি নিয়মিত ক্রীড়া ও সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চায় মনোনিবেশ করেছে। যা কলেজের শিক্ষকদের অনুপ্রাণীত করে।
বিসক অধ্যক্ষ বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠানের সকল ইভেন্টে বিজয়ী শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন এবং অংশগ্রহণকারিদের ধন্যবাদ জানিয়ে কলেজের রেজাল্টসহ সার্বিক ক্ষেত্রে শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীদের আরো মননশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
পরে ক্রীড়া ও সাহিত্য-সংস্কৃতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে অতিথিবৃন্দ পুরস্কার তুলে দেন। এ সময় কলেজের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি ও আয়োজক সংশ্লিষ্টদের শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে আগামী বছর থেকে বার্ষিক প্রতিযোগিতায় ‘রচনা লেখা’ সংযোজন করার ঘোষণা দেয়া হয়।