২০১৪ সালে টানা দ্বিতীয় মেয়াদে আসা আওয়ামী লীগ সরকারের সবচেয়ে নাজুক মন্ত্রণালয়গুলোর একটি ছিলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সে সময়ে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা মানেই ছিলো প্রশ্নপত্র ফাঁস। নানা কেলেঙ্কারী। বিগত মন্ত্রী অস্থির হতেন, কথা বলতেন কিন্তু সমস্যার সমাধান করতে পারতেন না। যদিও তাঁর আন্তরিকতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিলো না। ডাঃ দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েই এসএসসি পরীক্ষার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন। সারাদেশে মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটা গোটা জাতির জন্যে এক বিরাট স্বস্তির বিষয়। এখন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। এখনো পর্যন্ত প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনো অভিযোগ ওঠেনি।
এই নব্বই দিনে এমপিওর দাবিতে বেসরকারি শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে পড়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। এই প্রথম প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই একটি আন্দোলন নিষ্ক্রিয় করলেন একজন মন্ত্রী।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দীর্ঘদিনের একটি বদনাম ছিলো বদলি বাণিজ্যের। গত তিন মাসে তিনি সেটি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। যা সাধারণ শিক্ষকদের স্বস্তি দিয়েছে। উল্লেখযোগ্য এই তিনটি বড় ধরনের সাফল্য অর্জনে বাংলা ইনসাইডারের বিবেচনায় সেরা পাঁচের অন্যতম শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি। -চাঁদপুর কণ্ঠ